নদী, তোর অনেক ফ্যান
দুপাশে ব্যস্ত জনপদ
কখনো গহীন খাদ,
কখনো ব্রীজের নিচে দিয়ে
চলা তোর নিজস্ব চলন
কখনো ব্রীজের উপর শুনি
তোর ঠক-ঠক হাই হিল !
ফেসবুকে তোর অনেক লাইক
তোর ঐ বেঁকে যাওয়া
কোমরের আধা উষ্ণ খাঁজে
আধা গলা চীজ,
ডোমিনোজ্ পিৎজার ডো !
ওখানেই আটকে আছে
ক্ষুধার্ত চোখের নিশানা ।
নদী, তোর অনেক ফ্যান,
নাহ্ ! আমি বরং আজ তোর
গভীরের
ঘাটে ঘাটে খেটে খাওয়া পদাতিক
ঢেউদের কথা লিখি
ছোট ছোট পায়ে kkhudroti khudra
ঢেউদের nirupay podocharona ?
ক্ষুদ্র তবু দেখো
ওদের সমব্যথী প্রাণ,
হৃদয়ে শ্রেণীবদ্ধ ইচ্ছের
উথাল পাথাল
বুকের সমতলে ওদের দলবেঁধে
মার্চ
এক সাথে চেঁচিয়ে বলা “এক দো এক, এক দো এক”
এক ডিভিশন সৈন্য যেন
কুচকাওয়াজ করে ....
ওরাও মার্চ করে, সার বেঁধে যুদ্ধক্ষেত্রে যায়
ওরাও স্বপ্ন দেখে এক মহাযুদ্ধের
গতি বেগ
অবিরাম স্রোতের গর্জনে
ওরা ক্যাম্প করে, ঘুমায়
ঢেউরাও অনুভব করে এক সাইন
ওয়েভ
ওরা স্ট্রেয়েট নয় মোটেই,
ওরা একে ওপরের পিঠে চড়ে
শরীরের জ্বালা মেটায়...
ঢেউরা কি somokami ? কি জানি ...
যতটুকু জানি-
ওদের উৎস tO সে এক গর্ভবতী
নদীর নাভিতে,
ঢেউদের কি কোনো হৃদয় ache ?
ওরা কি শুধু শারীরিক ?
nodi majhe ধেয়ে চলা
শুধু
লেফট রাইট, লেফট রাইট?
যখন রাত্রে জ্যোৎস্নার dol এসে
নদীর তীরে ese তাবু ফেলে যায়
চাঁদনী রাতের পাহারায়,
মধ্যরাতে দুলে ওঠe জেলেদের নৌকা
প্রাণে প্রাণেr dol lege তরঙ্গ
অনুভব হয়,
শরীরের প্রতিটা রোমকূপে ,
বুকের প্রতিটা অলিন্দে
আমি যেন ঢেউ হয়ে যাই !
তীরে তীরে এইসব ঢেউদের
মধ্যরাতে জেগে থাকা
হাওয়ার তাড়নায় সারারাত দুলতে থাকা শরীর
দুমড়ে মুচড়ে সুনামী হতে
চায়
হাত বাড়িয়ে দেখি, চাriপাশ onor অন্ধকার,
নদী শুয়ে আছে শৈত্য
প্রবাহে,
পঙ্কিল তন্দ্রায়,
ঢেউয়ের ডাকে সাড়া দিতে
তার
শুধু ঘুম পায়
শুধু ঘুম পায় ।